চাপ এসেছিল গর্ভপাত করিয়ে ফেলার জন্য

প্রকাশ : ০৫ জুন ২০১৮, ১৫:৩৮

সম্পর্কের টানাপোড়া থাকার কারণে অনেকবার চাপ এসেছিল abortion করিয়ে ফেলার জন্য। আমার উত্তর শক্ত ''না'' ছিল , যদি নিজেরা দায়িত্বহীন হই তাহলে একটা জীবনকে হত্যা করার আমাদের কোন অধিকার নেই। তখনই জানতাম, যুদ্ধ আমাকে একাই করে যেতে হবে সারাজীবন। মেনে নিয়েছি, প্রস্তুত হয়েছি ধীরে ধীরে।

তখন যা আমার জানার দরকার ছিল, তাহলো proper sex education। একটা কথা আমাদের সমাজে মোটামুটি establshed, তাহলো, accidently হয়ে গিয়েছে বা accidently sperm বের হয়ে গিয়েছে যা ছেলেরা নিজেরাই জানে না। এই কথাটি সম্পূর্ণ ভুল। Accidently কেউ প্রেগন্যান্ট হয়না, দায়িত্বহীনতায় হয়।

পুরুষেরা খুব ভালো করেই জানে কখন তার sperm নিঃসৃত হবে এবং সেটা তারই নিয়ন্ত্রণে থাকে, কখনো থেকে থেকে স্পারম নিঃসৃত হয় না, একসাথে হয়। সুতরাং তা জানা সত্ত্বেও অনেক সময় নিজের দোষ এড়ানোর জন্য অনেক ছেলেমানুষ চুপ থেকে যায় যে তার বীর্যের ফোঁটা নারীর দেহের ভিতর পড়েছে। 

Sperm বের হওয়ার পর পরও দৈহিক মিলনেও প্রেগন্যান্ট হওয়ার সম্ভাবনা থাকে যদি কোন protection না থাকে, কেননা অবশিষ্ট বীর্য থেকে যায় পুরুষাঙ্গের নালীর ভিতর, যা ২৪ ঘণ্টা একটিভ থাকে।

কথা বললে আসলে অনেক কথা বলা যায়। জানা প্রয়োজন। একটি ভ্রূণ হত্যা করার আগে জানুন।

তখন যদি abortion টা হয়ে যেতো , তাহলে আজ আমার এই ফুটফুটে রাজকন্যা মৌনীরা থাকতো না।

ফুটফুটে রাজকন্যা মৌনীরা

  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত